ডাঃ সেকান্দর আলী কলেজে ষষ্ঠবারের মতো দ্বিবার্ষিক পাঠ পরিকল্পনা প্রকাশ করতে যাচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। আমি আশা করি তাদের এ পরিকল্পনা বাস্তবায়নের মাধ্যমে কলেজের শিক্ষার্থীদের ফলাফলের প্রভূত উন্নতি সাধিত হবে। শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড। শিক্ষার মাধ্যমেই সৎ, দেশপ্রেমিক ও মানবিক মূল্যবোধ সম্পন্ন সুনাগরিক তৈরী হয়। সরকার বরাবরের মতো শিক্ষা খাতকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে যাচ্ছে। তারই ধারাবাহিকতায় ২০২৩-২৪ অর্থ বছরে শিক্ষা খাতে মোট ৮৮ হাজার ১৬২ কোটি টাকা বাজেট বরাদ্দ প্রদান করেছে। শিক্ষার্থীদের শিক্ষার মান উন্নয়নে ডাঃ সেকান্দর আলী কলেজ এর পরিচালনা
১৯৮৬ সালে শেরপুর জেলা সদরের একমাত্র বেসরকারী কলেজ হিসেবে ঐতিহ্যবাহী ডঃ সেকান্দর আলী কলেজ প্রতিষ্ঠা লাভ করে। শেরপুরের শিক্ষা ক্ষেত্রে অনবদ্য ভূমিকা পালনের প্রতিশ্রুতিকে সামনে রেখে কলেজটি কতিপয় শিক্ষানুরাগীদের প্রচেষ্টার ফসল ডঃ সেকান্দর আলী কলেজ। প্রতিষ্ঠাকালীন প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের লক্ষকে সামনে রেখে কলেজটি অত্যন্ত সুনামের সঙ্গে পরিচালিত হয়ে আসছে। জেলার শিক্ষার মান উন্নয়নে কলেজটি
স্বাধীনতাত্তোর শিক্ষা ও অর্থনীতিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে অনগ্রসর শেরপুরের শিক্ষার উন্নয়নের লক্ষ্যে বীর মুক্তিযোদ্ধা আখতারুজ্জামান শেরপুরে একটি বেসরকারী কলেজ প্রতিষ্ঠা করার পরিকল্পনা করেন। তাঁর পরিকল্পনায় ও সাবেক এমপি মরহুম আলহাজ্ব নিজাম উদ্দিন আহাম্মদসহ শেরপুরের বিশিষ্টজনদের অর্থনৈতিক ও সামাজিক পৃষ্টপোষকতায় অস্থায়ীভাবে জি. কে. উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৯৮৬ সালে শেরপুর জেলা কলেজ